ঢাকা থেকে কুমারখালী বাস ভাড়া, কাউন্টার নাম্বার, লোকেশন ও ভ্রমণ গাইড
১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে কুমারখালী থানা প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে এটাকে পাবনার একটি মহাকুমা করা হয়। ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দে কুমারখালী মহাকুমা বিলুপ্ত ঘােষণা করে তাকে কুষ্টিয়া মহাকুমার অংশ হিসেবে নদীয়া জেলার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে কুমারখালী থানা উপজেলায় উন্নীত হয়। কুমারখালী নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন মতভেদ প্রচলিত আছে। এলাকার প্রাচীন নাম ছিল তুলশীগঙ্গা’। কথিত হয়, কুমার শাহ নাম থেকে কুমারখালী নামের উদ্ভব। আবার কেউ কেউ মনে করেন গড়াই নদীর প্রাচীন নাম ছিল কুমার নদী। কুমার নদী আলােচ্য এলাকার পাশ দিয়ে প্রবাহিত হতাে। তাই এলাকার নাম কুমারখালী। তবে সার্বিক বিবেচনায় কুমারখালী নদী হতে আলােচ্য এলাকার নাম কুমারখালী হওয়ায় সর্বাধিক যৌক্তিক এবং গ্রহণযােগ্য।। ঢাকা থেকে কুমারখালী।
* ঢাকা থেকে কুমারখালী স্থল পথে সরাসরি নন স্টপ বাসে করে যাওয়া যায়। বাসের মধ্যে নন এসি বাসের সুব্যবস্থা রয়েছে।
লক্ষ্য করুন, নিম্নে আপনি সকল বাস এবং বাস সংশ্লিষ্ট সকল তথ্য যেমন ভাড়া, বাস কাউন্টার, কাউন্টারের নাম্বার ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। ঢাকা থেকে কুমারখালী বাস প্রাইজ, কাউন্টার নাম্বার, লোকেশন ও ভ্রমণ গাইড।
নন এসি বাস সমূহ
বাসের নাম
ভাড়া
বিস্তারিত
এসি বাস সমূহ
বাসের নাম
ভাড়া
বিস্তারিত
পরার্মশঃ আপনি যে বাসে করে যাওয়ার সিদ্বান্ত নিয়েছেন ঐ বাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। হয়রানির সম্মুখীন হলে বা কোন অভিযোগ থাকলে তাদের জরুরী মোবাইল নাম্বারে জানান। অথবা আমাদের নিজস্ব ফেইসবুক গ্রুপ ও পেইজ রয়েছে, যেখানে আপনারা আপনাদের মতামত জানাতে পারেন। যে বাসে করে আপনি ভ্রমণে যাচ্ছেন, সে বাস সম্পর্কে লিখুন আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে, আপনার একটি লেখা কতৃপক্ষকে যাত্রী সেবার মান বাড়াতে সাহায্য করবে। এবং আমাদের ওয়েব সাইটের নিয়মিত আপডেট পেতে ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন। আমাদের মেইল করতে পাররেন [email protected]। ধন্যবাদ ।