মনপুরা দ্বীপ । কীভাবে যাবো । মনপুরার সকল দর্শনীয় স্থান সমূহ সহ ইত্যাদি

শস্য-শ্যমলা ও সবুজ-সুফলা একটি অপূর্ব ভূখন্ড মনপুরা দ্বীপ -এ আপনাকে স্বাগতম।

পরিচিতি-

মনপুরা বরিশাল বিভাগের ভোলা জেলার একটি উপজেলা। যার উত্তরে মেঘনা নদী, পূর্বে নোয়াখালী জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে তজমুদ্দিন উপজেলা। এই উপজেলায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানলেও সমৃদ্ধি আর প্রাচুর্য্য দুর্যোগের কথা ভুলিয়ে মনকে আনন্দে পরিপূর্ণ করে রাখতো। তাই এলাকার নাম হয় মনপুরা। অনেকের মতে, মনগাজী নামক এক ইজারাদার দ্বীপটি আঠার শতকের প্রারম্ভে তদকালীন শাসকদের নিকট হতে ইজারা নিয়ে চাষাবাদ শুরু করেন। তার নামানুসারে দ্বীপটি নাম রাখা হয় মনপুরা। আবার কেউ কেউ বলেন, মনগাজী ছিলেন এখানকার একজন সাধারণ নাগরিক। তিনি জঙ্গল পরিষ্কা করতে গিয়ে বাঘের আক্রমণে নিহত হয়েছিলেন। তার স্মৃতির প্রতি সম্মানার্থে একালাটি নাম রাখা হয় মনপুরা। এই উপজেলায় মোট ৪টি ইউনিয়ন রয়েছে (মনপুরা, হাজিরহাট, সাকুচিয়া উত্তর, সাকুচিয়া দক্ষিন)। এই উপজেলা অর্থনীতির খাত কৃষি; এখানে ধান, মুগডাল, চিনাবাদাম ইত্যাদি উৎপাদন হয়।



যেভাবে যাবেন- মনপুরা চর -এ-

আপনি যে এলাকা থেকে এই এলাকায় আসতে চাচ্ছেন। সেই এলাকার নাম এবং যেখানে  যাবেন (এলাকার) সিলেক্ট করে আমাদের ওয়েবসাইটের হোম পেইজে সার্চ করুন। আমাদের ওয়েবসাইট (কেমনে যাবো ডট কম)-এ পাবেন, বাস কাউন্টার লোকেশন এবং ফোন নাম্বার, বাসের ভাড়া, বাসের ধরণ (এসি / নন-এসি) এবং সক্ষিপ্ত ইতিহাস।

মনপুরা দর্শনীয় স্থান সমূহ-

আকর্ষনীয় দর্শনীয় স্থান সমূহের মধ্যে রয়েছে-

মনপুরা দ্বীপ / মনপুরা চর –

বাংলাদেশের অন্তর্গত একটি বিচ্ছিন্ন ভূমি মনপুরা দ্বীপ । মনপুরা দ্বীপের পূর্ব , পশ্চিম এবং উত্তর দিকে মেঘনা নদী প্রবাহমান আর দক্ষিণ দিকে রয়েছে বঙ্গোপসাগর। মনপুরা দ্বীপ ভ্রমণের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় শীতকাল। এখানে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার বিরল সুযোগ রয়েছে।



অন্যান্য দর্শনীয় স্থান-

  • উপজেলা পরিষধের ৪টি দিঘী।
  • উপজেলা দক্ষিণের ঘন বনাঞ্চল।
  • চৌধুরী ফিসারিজ।
  • আলমনগর কেওড়া বনে হপরিণ বা নদীর পারে।

যেখানে রাত্রিযাপন-

  • ৩০০ টাকার রুম থেকে মোটামুটি মানের রুম ভাড়া পাবেন। সরকারী ডাকবাংলো, প্রেস ক্লাব বাংলো, কারিতাস বাংলো ইত্যাদি।
  • রুম বুকিং করতে পারেন – বুকিং রুম।

যেখানে খাবেন

  • এই শহরের এর খাবার? ———> এই  এলাকার মুগডাল, চিনাবাগাদম।
  • এখানে হাঁসের মাংস ভূনা খুবই জনপ্রিয়। এছাড়াও মহিষের দুধের দধি, ইলিশ, কোরাল, বোয়াল ও গলদা চিংড়ি বেশ পরিচিতি।
  • এই শহরে দু’কদম হাটলেই  বিভিন্ন রেষ্টুরেন্ট, ক্যাফে, হোটেলে খাবার জুটে।

পছন্দের কেনাকাটা

  • এই এলাকায় ছোট ছোট কয়েকটি মার্কেট রয়েছে।
  • এই শহরে কেনকাটা হোক আনন্দের সাথে।

কোথায় গাড়ি পাব? কাউন্টার কোথায়? গাড়ি না পেলে কী করবো?  রাতে কী গাড়ি পাব? থাকার জায়গা পাব? রেস্টুরেন্ট খোলা থাকবে?

  • এই শহরের যে প্রান্তে আসবেন না কেন? কিংবা যেখানে থাকেন না কেন? আপনি খুব সহজেই আপনার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন। সব স্টেশনে আপনি কাউন্টার পাবেন। প্রতিটা ষ্টেশনে বিভিন্ন বাস কাউন্টার রয়েছে। তাদের সাথে যোগাযোগ করলে আপনার গন্তব্যের ঠিকানা খুঁজে নিতে পারবেন।
  • বাস স্ট্যান্ড ২৪ ঘণ্টা যাতায়াত ব্যবস্থা খোলা থাকে। আপনি নিচের দিকে স্ক্রল করলে বাসের ঠিকানা পেয়ে যাবেন।
  • প্রতিটা স্টেশনে, অলি-গলিতে আপনার থাকার ব্যবস্থার য়েছে। উপরে লিংকে প্রবেশ করে রুম বুক করতে পারেন।


বাংলাদেশের জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানসমূহের তথ্য (কাউন্টার লোকেশন ও ফোন নাম্বার, ভাড়া, বাসের ধরণ (এসি / নন-এসি) এবং এরিয়ার পরিচিতি, যেখানে থাকবেন এবং খাবেন) পেতে এই লিংকে ক্লিক করুন। 

x