রাজশাহী টু কুয়াকাটা
পরিচিতিঃ
কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র। পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা “সাগর কন্যা” হিসেবে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘে্যর সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সুর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। কুয়াকাটার মোট জনসংখ্যা ৯,০৭৭ জন এবং পরিবার সংখ্যা ২,০৬৫টি। কুয়াকাটা নামের পেছনে রয়েছে আরাকানদের এদেশে আগমনের সাথে জড়িত ইতিহাস। কুয়া শব্দটি থেকে কুপ থেকে। ধারনা করা হয় ১৮ শতকে মুঘল শাসকদের দ্বারা বার্মা থেকে বিতাড়িত হয়ে আরাকানরা এই অঞ্চলে এসে বসবাস শুরু করে। তখন এখানে সুপেয় জলের অভাব পূরণ করতে তারা প্রচুর কুয়ো বা কুপ খনন করেছিলেন, সেই থেকেই এই অঞ্চলের নাম হয়ে যায় কুয়াকাটা।
দর্শনীয় স্থান সমূহ-
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতঃ
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতরে অবস্থান পটুয়াখালী জেলার কলাপড়া থানার লতাচাপলি ইউনিয়নে। প্রায় ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। এখানে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়। এই বৈশিষ্ট্য কুয়াকাটাকে সকল সমুদ্র সৈকত থেকে অনন্য করেছে। প্রায় সারা বছর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য দেখা যায়। সৈকতে চাইলে মটর সাইকেল ও ঘোড়া ভাড়া করতে পারেন। ভাড়ার টাকার পরিমাণ সাধারণত দূরত্ব ও সময়ের উপর নির্ভর করে। এছাড়া কুয়াকাটার কাছেই কয়েকটি চর রয়েছে।
কুয়াকাটা সকল দর্শনীয় স্থান গুলোর তথ্যের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
রাজশাহী টু কুয়াকাটা গিয়ে কোথায় গাড়ি পাব? কাউন্টার কোথায়? গাড়ি না পেলে কী করবো? রাতে কী গাড়ি পাব? থাকার জায়গা পাব? রেস্টুরেন্ট খোলা থাকবে? সকল উত্তর এখানে
* রাজশাহী টু কুয়াকাটা সরাসরি স্থল পথে যাওয়া যায়। এসি / নন এসি উভয় ধরনের বাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
লক্ষ্য করুন, নিম্নে আপনি সকল বাস এবং বাস সংশ্লিষ্ট সকল তথ্য যেমন ভাড়া, বাস কাউন্টার, কাউন্টারের নাম্বার ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। যদি কাউন্টারে যাওয়ার সময় না থাকে, চিন্তিত হবার কোন কারণ নাই, তাৎক্ষনিক বা অগ্রিম সব ধরনের বাসের টিকেট আমরা বুকিং দিয়ে থাকি।
এসি বাস
বাসের নাম
ভাড়া
বিস্তারিত
পরার্মশঃ আপনি যে বাসে করে যাওয়ার সিদ্বান্ত নিয়েছেন ঐ বাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। হয়রানির সম্মুখীন হলে বা কোন অভিযোগ থাকলে তাদের জরুরী মোবাইল নাম্বারে জানান। অথবা আমাদের নিজস্ব ফেইসবুক গ্রুপ ও পেইজ রয়েছে, যেখানে আপনারা আপনাদের মতামত জানাতে পারেন। যে বাসে করে আপনি ভ্রমণে যাচ্ছেন, সে বাস সম্পর্কে লিখুন আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে, আপনার একটি লেখা কতৃপক্ষকে যাত্রী সেবার মান বাড়াতে সাহায্য করবে। এবং আমাদের ওয়েব সাইটের নিয়মিত আপডেট পেতে ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন। ধন্যবাদ ।